নীলফামারীতে চারটি ঔষধ বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানকে মডেল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এরমধ্যে একটি ‘মডেল ফার্মেসি’ ও তিনটি ‘মডেল মেডিসিন শপ’ রয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে (২৪নভেম্বর) এই ঘোষণা দেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান।
জেলা শহরের বাটার মোড়স্থ ‘সৈকত ফার্মেসি’ মডেল ফার্মেসি এবং বড় বাজার এলাকার রাশেদ, জামান ও করিম ফার্মেসি মডেল মেডিসিন শপ হিসেবে আত্মপ্রকাশ পেয়েছে এদিন থেকে।
উদ্বোধনের পর সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, যত্রতত্র ঔষধ বিক্রয় বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় কাজ শুরু করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
যথাযথ নিয়ম অনুসারে ফার্মেসি পরিচালিত না হলে সেগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে এবং সুরক্ষিত মান নিয়ন্ত্রন করতে ব্যর্থ হলে সেসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এজন্য মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হবে দ্রুত।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী(মুজিববর্ষ) উপলক্ষে প্রতিটি জেলা ও উপজেলা শহরে একটি করে মডেল ফার্মেসি স্থাপন করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সব ফার্মেসিকে এই আদলে গড়ে তোলা হবে যাতে ভোক্তাগণ এর সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন।
এ সময় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সালাউদ্দিন, সহকারী পরিচালক অজিউল্লাহ, নীলফামারী ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম, ড্রাগ এ্যান্ড কেমিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ সহ জেলা ও উপজেলার ঔষধ ব্যাবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
ড্রাগ এ্যান্ড কেমিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ জানান, জেলায় প্রায় দেড় হাজার ফার্মেসি রয়েছে। এরমধ্যে এক হাজার নিবন্ধিত এবং গুলো প্রক্রিয়াধীন।
সব প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারা যাতে ঔষধ বিক্রি করা হয় এজন্য আমাদের এ্যাসোসিয়েশন কাজ করে যাচ্ছে।
উপদেষ্টা সম্পাদক ব্রি. জে. (অব.) আবদুস সবুর মিঞা এনামুল হক ভূঁইয়া ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : এম. এ হান্নান যুগ্ম-সম্পাদক মোহাম্মদ রুবাইয়াত আনোয়ার মেবিন হাসান