শিরোনাম: |
তিতাসে সেচের অভাবে সহস্রাধিক একর জমি অনাবাদি
মোঃ জুয়েল রানা, স্টাফ রিপোর্টার
|
তিতাসে সেচের অভাবে সহস্রাধিক একর জমি অনাবাদি সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, মাইঠা নদীতে শুকনা মৌসুমে পানি না থাকায় সেচের প্রকট সংকট দেখা দেয় এবং বড় খাল ও ডাকাতিয়া খালটি প্রভাবশালীদের দখলে ভরাট হয়ে যাওয়ায় মাঠ থেকে ফসল আনতে শ্রমিক খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এতে ফসলের দামের চাইতে উৎপাদন খরচ অনেক বেশী হওয়াশ কৃষকরা চাষাবাদের প্রতি অনাগ্রাহ হয়ে পড়েছে। কৃষকদের দাবী মাইঠা নদী খননসহ দুইটি খাল দখল মুক্ত করে খনন করলে কৃষকরা আবারও চাষাবাদ করতে আগ্রহ পাবে এবং শ্রমিক খরচ ও সেচ খরচ অনেকটা সাশ্রয় হবে। তিতাসে সেচের অভাবে সহস্রাধিক একর জমি অনাবাদি শাহপুর উত্তর পাড়া স্কীম ম্যানেজার মো. জসিম উদ্দিন বলেন, মাইঠা নদী খননের জন্য বিএটিসি প্রকৌশলী ফয়সাল কিছু দিন আগে পরিদর্শন করে গেছেন। এর আগেও এলজিইডি আগারাঁও প্রকল্প পরিচালক জলিল, প্লানিং অফিসার মিজানুর রহমান ও প্রজেক্ট ডাইরেক্টর বদর উদ্দিন সরেজমিনে কয়েক বার পরিদর্শন করেছেন। সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আর্কষন করে। তিনি আরো বলেন, কৃষককে ফসল আবাদি মূখি করতে এই স্কীমের উপর আমি ৩ লাখ টাকা কৃষি লোন নিয়ে বিপাকে পড়েছি কারন কৃষকরা চাষাবাদ না করায় স্কীমটি চালাতে পারছিনা এবং ঋণও পরিশোধ করতে পারছিনা। বর্তমানে যদি ধান কাটার একটি হারবাল মেশিন ও চাষের জন্য একটি ট্রাকাটার দেওয়া হয় তালে কৃষকরা অনেকটা আগ্রহ পাবে এং শ্রমিক খরচ সাশ্রয় হওয়ার পাশাপাশি আমিও স্কীমটি চালু করে আমার ঋণটিও পরিশোধ করতে পারবো। তা না হলে তার উত্তোলনকৃত ঋণ মৌকুফ করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সুবিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছেন। দেশসংবাদ/প্রতিনিধি/এফবি/আরএস |
আপনার মতামত দিন
|