শিরোনাম: |
বিকল্প ব্যবস্থায় চালু হচ্ছে বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্র
দেশসংবাদ, দিনাজপুর :
|
বড়পুকুরিয়ার তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সচিব আহমেদ কায়কোয়াস জানান, বাংলাদেশের যা চাহিদা তা পূরণের ক্ষমতা দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর রয়েছে। তবে দূরবর্তী হওয়ার কারণে ভোল্টেজ ব্যালেন্স সমস্যা হচ্ছে। ৮টি জেলায় ১০০-১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতি রয়েছে। তাই এক থেকে দেড় ঘণ্টা করে লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া সিরাজগঞ্জে গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধি করে লোডশেডিংয়ের মাত্রা কমানো হয়েছে বলে জানান তিনি। পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনসুর ফয়জুল্লাহ বলেন, ‘যারা এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কয়লায় ঘাপলা করে যারা লোকজনকে কষ্টে ফেলেছেন তাদের বিষয়টি কোনোভাবেই হালকা করে দেখার কোনও উপায় নেই। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এক্সএমসি/সিএমসি কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে যাতে করে দ্রুত কয়লা উৎপাদন শুরু হয়। দ্রুত কয়লা উৎপাদনে যেতে তারা রাজি হয়েছে এবং দ্রুত কাজ করার কথা জানিয়েছে। একইসঙ্গে চীনের ও স্থানীয় শ্রমিকরা তাদের ছুটি নেবে বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম থেকেই খনির উত্তোলন শুরু হবে। জ্বালানি বিভাগের সচিব আবু হেনা রহমতুল মুনিম জানান, খনিতে কয়লা ঘাটতির ব্যাপারে কর্মকর্তারা কী বলছেন এবং বাস্তবে কয়লার বিষয়টি দেখতে তারো এসেছেন। তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে চাহিদা মোতাবেক কয়লা সরবরাহ কবে নাগাদ দেওয়া সম্ভব এবং কয়লা খনির উৎপাদন কবে শুরু করা সম্ভব সেটিও পরিদর্শনের বিষয় ছিল। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, দুদক বিষয়টি তদন্ত করছে। সত্যিকার অর্থে কয়লা ঘাটতি হলে তার দায়-দায়িত্ব কর্মকর্তাদের এবং তাদেরকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানান তিনি। দেশসংবাদ/এসআই |
আপনার মতামত দিন
|