সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের মহাপরিচালক আহসান হাবিব স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়। বুধবার (২ অক্টোবর) এ চিঠি সম্পর্কে জানা গেছে।
নিষেধাজ্ঞা চাওয়া কোম্পানিগুলো হলো- বসুন্ধরা গ্রুপ, ওরিয়ন গ্রুপ, সামিট গ্রুপ, বেক্সিমকো গ্রুপ, এস আলম গ্রুপ, নাসা গ্রুপের সব প্রতিষ্ঠান ও থার্ড ওয়েভ টেকনোলজিস লিমিটেড (নগদ)। এনবিআরের চিঠিতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩-এর ২২৩ ধারার অধীনে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর ফাঁকি রোধে সম্পত্তির অন্তর্বর্তীকালীন অবরুদ্ধকরণ বা ক্রোকের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।
চিঠিতে আরও বলা হয়- চলমান তদন্ত অনুযায়ী, এই কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগসহ আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
জয়েন্ট স্টককে উদ্দেশ্য করে চিঠিতে জনস্বার্থে এসব কোম্পানির শেয়ার স্থানান্তর (কেনা-বেচা ও দান) স্থগিত করার অনুরোধ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসন অবসানের পর সরকারি দপ্তরের পাশাপাশি আর্থিক খাত এবং বড় কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে থাকা দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়ে তৎপর হয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশাসন। তখনই বেক্সিমকো, বসুন্ধরা, সামিট, ওরিয়ন ও নাসার মালিকদের বিষয়ে অনুসন্ধানে নামে সিআইসি।