Published : Saturday, 3 February, 2024 at 4:01 PM, Update: 03.02.2024 7:37:18 PM
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বে আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দুই দিনে ১০ জনের মৃত্যু হলো।
বার্ধক্যজনিত, দুর্ঘটনা এবং বিভিন্ন রোগ অসুস্থ হয়ে তারা মারা যান জানিয়েছেন বিশ্ব ইজতেমার মিডিয়া সেলের সমন্বয়ক মো. হাবিবুল্লাহ রায়হান ও টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহাঙ্গীর আলম।
শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টা পর্যন্ত ময়দানে তিন মুসল্লির মৃত্যু হয়। এর আগে প্রথম দিন শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত একজন পুলিশ সদস্যসহ ৭ জনের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন- শেরপুর জেলা সদরের জুগনিবাগ গ্রামের মৃত সমশের আলীর ছেলে নওশের আলী (৬৫), ভোলা জেলার পরাগগঞ্জ থানার সামানদার গ্রামের বেলায়েত হোসেনের ছেলে আ. কাদের (৫৫) ও নেত্রকোণা সদরের কালিয়াঝুড়ি এলাকার হোসেন আহম্মদের ছেলে স্বাধীন (৪৫)।
এর আগে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে মারা যাওয়া চারজন হলেন- নেত্রকোণা থানার কুমারী বাজার গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আবদুস সাত্তার (৭০), একই জেলার বুড়িঝুড়ি গ্রামের স্বল্পদুগিয়া গ্রামের আব্দুস ছোবাহানের ছেলে এখলাস মিয়া (৬৮), ভোলা জেলার ভোল্লা গ্রামের নজির আহমেদের ছেলে শাহ আলম (৬০) ও জামালপুর জেলার তুলশীপুর এলাকার পাকুল্লা গ্রামের হযরত আলীর ছেলে মতিউর রহমান (৬০)।
এছাড়া ইজতেমা ময়দানে আসার সময় মারা যাওয়া তিনজন হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার ধামাউরা গ্রামের ইউনুছ মিয়া (৬০), চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার চৌহদ্দীটোলা গ্রামের জামান মিয়া (৪০), ইজতেমায় দায়িত্ব পালন করতে আসার পথে বাসচাপায় পুলিশের এএসআই হাসান উজ্জামান (৩০) শুক্রবার ভোরে মারা যান।